নিউজিল্যান্ডে একটি আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এখনো অনেকে নিখোঁজ রয়েছেন বলে পুলিশের বরাত দিয়ে বিবিসির খবরে বলা হয়।
Tourists on sightseeing boat film clouds of ash and smoke soaring into the sky as their vessel moves away from erupting volcano on New Zealand’s White Island.
At least five people were killed and many more remain missing after the eruption, officials say. https://t.co/JqD49YSVEp pic.twitter.com/jO4zbJq9bV
— ABC News (@ABC) December 9, 2019
আজ সোমবার স্থানীয় সময় বেলা ২টা ১১ মিনিটে হোয়াইট আইল্যান্ড নামের আগ্নেয়গিরিটিতে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। এর কয়েক মুহূর্ত আগেও আগ্নেয়গিরিটর অদূরে পর্যটকদের ঘোরাঘুরি করতে দেখা গেছে।
ঘটনার সূত্রপাত নিউজিল্যান্ডের সময়ে সোমবার দুপুরে। আচমকাই অগ্নুৎপাত শুরু হয় নিউজিল্যান্ডের মূল ভূখণ্ড থেকে প্রায় ৪৮ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রের মাঝখানে থাকা একটি দ্বীপে। হোয়াইট আইল্যান্ড বলেই যা পরিচিত।
১০০ বছর আগে শেষবার লাভা বের হতে দেখা গিয়েছিল হোয়াইট আইল্যান্ডের আগ্নেয়গিরিকে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য, প্রতিদিনের মতো এ দিনও অসংখ্য পর্যটক সেই দ্বীপটি দেখতে গিয়েছিলেন। তখনই দ্বীপের মধ্যে থাকা আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্নুৎপাত শুরু হয়।
Tourist Michael Schade stood at the crater of New Zealand’s White Island volcano minutes before it erupted and shared his terrifying experience in a series of messages and videos posted on social media https://t.co/mQkhU1tTUf pic.twitter.com/njw83zAZww
— Reuters (@Reuters) December 9, 2019
প্রায় ১০ হাজার ফুট পর্যন্ত আগুন ওঠে এবং লাভা স্রোত বইতে শুরু করে শুরু হয়। অনেকেই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে আসেন। আহত হন বহু। তবে এখনও সেই দ্বীপে কেউ আটকে আছেন কি না, কারও মৃত্যু হয়েছে কি না, তা জানা যায়নি।
নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন বলেন, ‘ঘটনার সময় যাঁরা সেখানে ছিলেন, তাঁদের পরিবার গভীর উদ্বেগের মধ্যে আছে, আমি জানি। আমি তাঁদের আশ্বস্ত করতে চাই যে পুলিশ তাদের করণীয় সব করছে। তবে অগ্ন্যুৎপাতের সঙ্গে বের হওয়া ছাইয়ের কারণে উদ্ধারকারীদের ঘটনাস্থলে যেতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। নিউজিল্যান্ডের প্রতিরক্ষা বাহিনীও এখন উদ্ধার অভিযানে সহায়তা করছে।’